“ভিক্ষা করে খাও যুবক! যৌতুক নিয়ো না; যৌতুক নেয়া হারাম।” তারা হয়তো বুখারীর অনুবাদে পড়েছেন, রাসুল কত মানবসেবী ছিলেন। কত শিশুদরদী ছিলেন। রাসূল এর কথা, জীবন চরিত্র, কুরআনের বাণী তাদের মধ্যে বিবেকবোধ জাগ্রত করেছে। ধর্মীয় এই শিক্ষাটাই তাদেরকে অনেক সুন্দর মানুষে পরিণত করেছ্ ধর্মের এই বাণী তাদের হাতে তুলে দিয়েছে অমিয় শাস্তি সুধার চাবি। তাইতো কোনো সমাজবিদই শান্তি-সম্প্রীতির জন্য ধর্মীয় মূল্যবোধের কথা অস্বীকার করেন না। করতে পারেন না। আধুনিক শিক্ষা আপনার যতই উন্নত হোক না কেন, দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠর জন্য ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া গত্যন্তর নাই। তাই বলা চলে, আসল শিক্ষাই হচ্ছে ধর্মীয় মূল্যাবোধের শিক্ষা। মানুষের শারীরিক চিকিৎসার জন্য যেমন জেনারেল শিক্ষিত ডাক্তার লাগে, তেমনি অপরাধপ্রবণ মানসিক বিকারগ্রস্ত মানুষগুলোকে সুস্থ করার জন্য ধর্মীয় ডাক্তার লাগে। আজও সমাজে যতটুকু শান্তি বিরাজ আছে তা মাদরাসা শিক্ষিত ধর্মীয় ডাক্তারগণের দাওয়াতের বদৌলতেই বিরাজ করছে।। মসজিদের মেম্বারে পঠিত কুরআন ও হাদীছের কারণেই আছ্ েকোনো বিবেকবান এটা অস্বীকার করতে পারেন না। আর দেশে যতটুকু অশানিস্ত আছে তা ইসলামী জ্ঞানের চর্চার অভাবের কারণেই আছে।