Text Practice Mode
মেসিদের ‘দশে মিলে করি’ ২৮ পাসের গোল
created Dec 1st 2022, 17:51 by Al Jobayer
1
277 words
10 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
আর্জেন্টাইন ফুটবলে একসময় পাসের ফুল ফোটানো হতো। পাসের পর পাস খেলে খোলা হতো প্রতিপক্ষের গোলমুখ। সেই ধাঁচ আর্জেন্টাইন ফুটবল বেশ আগেই পেছনে ফেলে এসেছে। লাতিন দেশটি এখন অনেক বেশি ‘ডিরেক্ট ফুটবল’ খেলে।
লম্বা পাস ও বাতাসে ভাসানো ক্রসও দেখা যায় প্রচুর। কাল পোল্যান্ডের বিপক্ষেও কখনো কখনো খেলেছে লিওনেল স্কালোনির দল। তবে এমন খেলার মাঝেও কিন্তু পাসের ‘ফুল’ ফুটিয়েছেন লিওনেল মেসিরা। আর সেসব পাসের ফুল থেকে যে ‘ফল’টা মিলেছে তা জায়গা করে নিয়েছে আর্জেন্টাইন ফুটবলের ইতিহাসে।
পোল্যান্ডকে কাল রাতে ২–০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় উঠেছে আর্জেন্টিনা। ৪৬ মিনিটে ম্যাক অ্যালিস্টারের গোলের পর ৬৭ মিনিটে গোল করেন হুলিয়ান আলভারেজ। ম্যানচেস্টার সিটি ফরোয়ার্ডের করা দ্বিতীয় গোলটিকে আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম ‘ক্লারিন’ দাবি করেছে, দেশের জাতীয় দলের ইতিহাসে সেরা দলীয় গোল হিসেবে। মোট ২৮ পাসে গোলটি তুলে নেয় আর্জেন্টিনা। তবে ‘ক্লারিন’ ২৮ পাস দাবি করলেও ফুটবলের পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করা অপটা জানিয়েছে, এটি ২৭ পাসের গোল। ১৯৬৬ থেকে হিসেব করলে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার এটাই সবচেয়ে বেশি পাসের গোল।
ক্লারিনও দাবি করেছে, বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলের এটাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পাসে করা গোল। এই রেকর্ডে আগের গোলটি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। এখনো হয়। ২০০৬ সালে গ্রুপ পর্বে দ্বিতীয় ম্যাচে সার্বিয়া ও মন্টেনিগ্রোর বিপক্ষে এস্তেবান ক্যাম্বিয়াসোর সেই গোল। সেটি ছিল ২৫ পাসের গোল।
নিকোলাস তালিয়াফিকো দ্রুত ফ্রি কিক নেওয়ার মধ্য দিয়ে কাল ২৮ পাসের সেই মুভ শুরু করেছিলেন। বল মেসি ও নাহুয়েল মলিনা হয়ে ঘুরে আসার আগেই প্রান্ত বদল করেন তালিয়াফিকো। রদ্রিগো দি পল ও এনজো ফার্নান্দেস হয়ে আবার বলও পান তালিয়াফিকো।
আর্জেন্টিনা আক্রমণভাগ ততক্ষণে পোল্যান্ডের বক্সে। বাঁ প্রান্ত দিয়ে বল নিয়ে পোলিশ বক্সের ঠিক মাথা থেকে আলভারেজকে পাস বাড়ান ফার্নান্দেস। গোলের গন্ধ পাওয়া আলভারেজ পাসটি পেয়ে পোস্টের ডান দিক দিয়ে বল জালে জড়ান। গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্তিনেজ বাদে আর্জেন্টিনার বাকি ১০ জন খেলোয়াড়েরই অবদান ছিল এই গোলে।
লম্বা পাস ও বাতাসে ভাসানো ক্রসও দেখা যায় প্রচুর। কাল পোল্যান্ডের বিপক্ষেও কখনো কখনো খেলেছে লিওনেল স্কালোনির দল। তবে এমন খেলার মাঝেও কিন্তু পাসের ‘ফুল’ ফুটিয়েছেন লিওনেল মেসিরা। আর সেসব পাসের ফুল থেকে যে ‘ফল’টা মিলেছে তা জায়গা করে নিয়েছে আর্জেন্টাইন ফুটবলের ইতিহাসে।
পোল্যান্ডকে কাল রাতে ২–০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় উঠেছে আর্জেন্টিনা। ৪৬ মিনিটে ম্যাক অ্যালিস্টারের গোলের পর ৬৭ মিনিটে গোল করেন হুলিয়ান আলভারেজ। ম্যানচেস্টার সিটি ফরোয়ার্ডের করা দ্বিতীয় গোলটিকে আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম ‘ক্লারিন’ দাবি করেছে, দেশের জাতীয় দলের ইতিহাসে সেরা দলীয় গোল হিসেবে। মোট ২৮ পাসে গোলটি তুলে নেয় আর্জেন্টিনা। তবে ‘ক্লারিন’ ২৮ পাস দাবি করলেও ফুটবলের পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করা অপটা জানিয়েছে, এটি ২৭ পাসের গোল। ১৯৬৬ থেকে হিসেব করলে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার এটাই সবচেয়ে বেশি পাসের গোল।
ক্লারিনও দাবি করেছে, বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলের এটাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পাসে করা গোল। এই রেকর্ডে আগের গোলটি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। এখনো হয়। ২০০৬ সালে গ্রুপ পর্বে দ্বিতীয় ম্যাচে সার্বিয়া ও মন্টেনিগ্রোর বিপক্ষে এস্তেবান ক্যাম্বিয়াসোর সেই গোল। সেটি ছিল ২৫ পাসের গোল।
নিকোলাস তালিয়াফিকো দ্রুত ফ্রি কিক নেওয়ার মধ্য দিয়ে কাল ২৮ পাসের সেই মুভ শুরু করেছিলেন। বল মেসি ও নাহুয়েল মলিনা হয়ে ঘুরে আসার আগেই প্রান্ত বদল করেন তালিয়াফিকো। রদ্রিগো দি পল ও এনজো ফার্নান্দেস হয়ে আবার বলও পান তালিয়াফিকো।
আর্জেন্টিনা আক্রমণভাগ ততক্ষণে পোল্যান্ডের বক্সে। বাঁ প্রান্ত দিয়ে বল নিয়ে পোলিশ বক্সের ঠিক মাথা থেকে আলভারেজকে পাস বাড়ান ফার্নান্দেস। গোলের গন্ধ পাওয়া আলভারেজ পাসটি পেয়ে পোস্টের ডান দিক দিয়ে বল জালে জড়ান। গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্তিনেজ বাদে আর্জেন্টিনার বাকি ১০ জন খেলোয়াড়েরই অবদান ছিল এই গোলে।
saving score / loading statistics ...