Text Practice Mode
শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের বাড়ি নেই, থাকেন বন্ধুর বাসায়
created Mar 9th 2023, 05:06 by Jubaer Rahman Babu
1
280 words
            0 completed
        
	
	0
	
	Rating visible after 3 or more votes	
	
		
		
			
				
					
				
					
					
						
                        					
				
			
			
				
			
			
	
		
		
		
		
		
	
	
		
		
		
		
		
	
            
            
            
            
			 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...
			
				
	
    00:00
				 শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের বাড়ি নেই, থাকেন বন্ধুর বাসায় 
 
বিশ্বের ধনীর তালিকায় এখন শীর্ষে রয়েছেন মার্কিন ধনকুবের ইলমাস্ক। চলতি এপ্রিলেই এই তালিকা হালনাগাদ করেছে মার্কিন ম্যাগাজিন পোর্বস। কিন্দু এই তালিকা প্রকাশের পর ইলন বরেন, থাকার জন্য নিজের কোনো জায়গা বা বাড়ি নেই তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান টেডের প্রধান ক্রিস আ্যান্ডারসনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইলন মাস্ক এসব কথা বরেছেন। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, বন্ধুর বাসার একটি কক্ষে থাকেন তিনি। পোর্বস- এর দেওযা তথ্য অনুসারে ইলন মাস্কের এখন অর্থের পরিমাণ ২৬ হাজার ৯৫০ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু সাক্ষাৎকারে তিনি বরেন, ‘ঠিক এই মুহূর্তে আমার থাকার কোনো জায়গা নেই। আমি এখন বন্ধুর বাসায় থাকছি।’ ইলন মাস্ক বরেন, ‘আমি যখন ক্যালিপোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোর বে এরিয়ার যাই, তখন ঘুরে ঘুর বন্ধুর বাসায় থাকি। এই এলাকায় মূলত টেসলার গাড়ি তৈরির কাজ চলে।’ সাত সন্তানের বাবা এই ধনকুবের ইলেকট্রকি গাড়ি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্টান টেসলা এবং রকেট ও মহাকাশযান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্টান স্পেসএক্সর মহাকাশযান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্পেশএক্সর প্রতিষ্টাতা। মূলত যুক্তরাষ্টের সাধারণ মানুষের সঙ্গে ধনকুবেরদের আর্থিক সসমতার বিষয়ে কথা বলতে গিযে এই বাড়ি না থাকার প্রসঙ্গটি উঠে আসে। এই আতিৃক অসমতা বিষয়ে ইলনকে প্রশ্ন করা হরে তিনি বরেন, ‘সমস্যাটা তখন হতো যদি আমি শত শত কোটি ডলার প্রতিবছর খরচ করতাম নিজের জন্য। কিন্তু এমনটা হয় না।’ এই বলে ইরন যে পার পেযে গেছেন, এমনটা নয়। এরপরই অবশ্য তাঁর ব্যক্তিগত উড়োজাহাজের বিষয়টি আসে। ব্যক্তিগত এই উড়োজাহাজ ব্যবহারের একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। ইলন বরেন, ওই উড়োজাহাজ ব্যবহার না করলে তাঁর কর্মঘন্টা কমে যেত। কিন্তু কথা আর কাজের যে খুব বেশি মিল আছে, এমনটা নয়। গত বছরের জুনে ইলন একটি টুইট বার্তায় উর্লেখ করেছিরেন, তার বাসা ভাড়া ৫০ হাজার ডলার। এটা আসে স্পেসএক্স থেকে। এর আগে ২০২০ সালের জুনে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি আমার সব সম্পত্তি বিক্রি করে দিচ্ছি। আমার কোনো বাড়ি থাকবে না।
 
			
			
	        বিশ্বের ধনীর তালিকায় এখন শীর্ষে রয়েছেন মার্কিন ধনকুবের ইলমাস্ক। চলতি এপ্রিলেই এই তালিকা হালনাগাদ করেছে মার্কিন ম্যাগাজিন পোর্বস। কিন্দু এই তালিকা প্রকাশের পর ইলন বরেন, থাকার জন্য নিজের কোনো জায়গা বা বাড়ি নেই তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান টেডের প্রধান ক্রিস আ্যান্ডারসনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইলন মাস্ক এসব কথা বরেছেন। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, বন্ধুর বাসার একটি কক্ষে থাকেন তিনি। পোর্বস- এর দেওযা তথ্য অনুসারে ইলন মাস্কের এখন অর্থের পরিমাণ ২৬ হাজার ৯৫০ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু সাক্ষাৎকারে তিনি বরেন, ‘ঠিক এই মুহূর্তে আমার থাকার কোনো জায়গা নেই। আমি এখন বন্ধুর বাসায় থাকছি।’ ইলন মাস্ক বরেন, ‘আমি যখন ক্যালিপোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোর বে এরিয়ার যাই, তখন ঘুরে ঘুর বন্ধুর বাসায় থাকি। এই এলাকায় মূলত টেসলার গাড়ি তৈরির কাজ চলে।’ সাত সন্তানের বাবা এই ধনকুবের ইলেকট্রকি গাড়ি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্টান টেসলা এবং রকেট ও মহাকাশযান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্টান স্পেসএক্সর মহাকাশযান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান স্পেশএক্সর প্রতিষ্টাতা। মূলত যুক্তরাষ্টের সাধারণ মানুষের সঙ্গে ধনকুবেরদের আর্থিক সসমতার বিষয়ে কথা বলতে গিযে এই বাড়ি না থাকার প্রসঙ্গটি উঠে আসে। এই আতিৃক অসমতা বিষয়ে ইলনকে প্রশ্ন করা হরে তিনি বরেন, ‘সমস্যাটা তখন হতো যদি আমি শত শত কোটি ডলার প্রতিবছর খরচ করতাম নিজের জন্য। কিন্তু এমনটা হয় না।’ এই বলে ইরন যে পার পেযে গেছেন, এমনটা নয়। এরপরই অবশ্য তাঁর ব্যক্তিগত উড়োজাহাজের বিষয়টি আসে। ব্যক্তিগত এই উড়োজাহাজ ব্যবহারের একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। ইলন বরেন, ওই উড়োজাহাজ ব্যবহার না করলে তাঁর কর্মঘন্টা কমে যেত। কিন্তু কথা আর কাজের যে খুব বেশি মিল আছে, এমনটা নয়। গত বছরের জুনে ইলন একটি টুইট বার্তায় উর্লেখ করেছিরেন, তার বাসা ভাড়া ৫০ হাজার ডলার। এটা আসে স্পেসএক্স থেকে। এর আগে ২০২০ সালের জুনে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি আমার সব সম্পত্তি বিক্রি করে দিচ্ছি। আমার কোনো বাড়ি থাকবে না।
 saving score / loading statistics ...
 saving score / loading statistics ...