Text Practice Mode
ট্রাম্প নীতি
created Saturday June 14, 01:38 by belalhossain1
0
241 words
15 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের খেয়ালিপূর্ণ শাসনপদ্ধতি গোটা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছে। অন্ধ অনুসারীরা ছাড়া তাঁর ভক্ত হওয়া এখন সত্যিই কঠিন, যদিও এমন মানুষের সংখ্যা সত্যিই কম।
গত রাতে ইরানে ইসরায়েলের হামলার জন্য ট্রাম্প যে সবুজ সংকেত দিয়েছেন, তা আবারও এই সত্যকে প্রমাণ করে।
তবুও ট্রাম্পকে নিয়ে এমন ভাবনাগুলোর স্বচ্ছ বিবেচনার দাবি রাখে। যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির ওপর সামরিক শিল্পখাতের নেতিবাচক প্রভাবের সমালোচনা, যা দেশটিকে অবিরাম যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে এবং এর কোষাগার খালি করে দিয়েছে।
বিশ্বায়নের ফলে দেশের বাইরে থেকে অর্থাৎ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে সৃষ্ট উৎপাদন খাত নিয়েও ট্রাম্পের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। এই নীতি সাম্প্রতিক দশকগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রকে শিল্পায়নমুক্ত করেছে, দেশটিকে বিদেশি শ্রমের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল করে তুলেছিল।
এর পাশাপাশি আছে ট্রাম্পের সেই ‘মরণপণ লড়াই’, যেটা তিনি ‘ডিপ স্টেট’-এর বিরুদ্ধে চালিয়ে যাচ্ছেন। যে ডিপ স্টেট প্রতিনিধিত্ব করছে মূলত ডেমোক্রেটিক পার্টির ক্রমবর্ধমান একটি অভিজাত গোষ্ঠী ও বড় বড় করপোরেট লবিগুলো, যারা বিশ্বকে ঠেলে দিচ্ছে এমন এক উদারপন্থী অর্থনৈতিক মডেলের দিকে, যেটি আদতে টেকসই নয়।
কিন্তু ট্রাম্পের প্রবৃত্তি অনেক সময় তাঁকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে অনুপ্রাণিত করলেও তিনি এতটাই বোকা যে সেসব বাস্তবায়ন করতে গিয়ে উল্টোপাল্টা করে ফেলেন।
সমস্যার মূলে রয়েছে তাঁর বিশ্বাসযোগ্যতার ঘাটতি, উদাসীনতা ও মানুষের প্রতি সহানুভূতির অভাব। বিশেষ করে তিনি এমন নীতি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করেন যা আমেরিকার ভেতরে এবং বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই সবচেয়ে গরিব মানুষগুলোর জন্য বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। উদাহরণস্বরূপ ইউএসএআইডিকে অচল করে দেওয়া, যা বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচির ওপর বিশাল প্রভাব ফেলছে, অথচ এতে যে অর্থ সাশ্রয় হয়েছে তা সামরিক খাতে নষ্ট হওয়া বাজেটের তুলনায় একেবারেই নগণ্য।
গত রাতে ইরানে ইসরায়েলের হামলার জন্য ট্রাম্প যে সবুজ সংকেত দিয়েছেন, তা আবারও এই সত্যকে প্রমাণ করে।
তবুও ট্রাম্পকে নিয়ে এমন ভাবনাগুলোর স্বচ্ছ বিবেচনার দাবি রাখে। যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির ওপর সামরিক শিল্পখাতের নেতিবাচক প্রভাবের সমালোচনা, যা দেশটিকে অবিরাম যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে এবং এর কোষাগার খালি করে দিয়েছে।
বিশ্বায়নের ফলে দেশের বাইরে থেকে অর্থাৎ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে সৃষ্ট উৎপাদন খাত নিয়েও ট্রাম্পের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। এই নীতি সাম্প্রতিক দশকগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রকে শিল্পায়নমুক্ত করেছে, দেশটিকে বিদেশি শ্রমের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল করে তুলেছিল।
এর পাশাপাশি আছে ট্রাম্পের সেই ‘মরণপণ লড়াই’, যেটা তিনি ‘ডিপ স্টেট’-এর বিরুদ্ধে চালিয়ে যাচ্ছেন। যে ডিপ স্টেট প্রতিনিধিত্ব করছে মূলত ডেমোক্রেটিক পার্টির ক্রমবর্ধমান একটি অভিজাত গোষ্ঠী ও বড় বড় করপোরেট লবিগুলো, যারা বিশ্বকে ঠেলে দিচ্ছে এমন এক উদারপন্থী অর্থনৈতিক মডেলের দিকে, যেটি আদতে টেকসই নয়।
কিন্তু ট্রাম্পের প্রবৃত্তি অনেক সময় তাঁকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে অনুপ্রাণিত করলেও তিনি এতটাই বোকা যে সেসব বাস্তবায়ন করতে গিয়ে উল্টোপাল্টা করে ফেলেন।
সমস্যার মূলে রয়েছে তাঁর বিশ্বাসযোগ্যতার ঘাটতি, উদাসীনতা ও মানুষের প্রতি সহানুভূতির অভাব। বিশেষ করে তিনি এমন নীতি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করেন যা আমেরিকার ভেতরে এবং বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই সবচেয়ে গরিব মানুষগুলোর জন্য বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসে। উদাহরণস্বরূপ ইউএসএআইডিকে অচল করে দেওয়া, যা বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচির ওপর বিশাল প্রভাব ফেলছে, অথচ এতে যে অর্থ সাশ্রয় হয়েছে তা সামরিক খাতে নষ্ট হওয়া বাজেটের তুলনায় একেবারেই নগণ্য।
