eng
competition

Text Practice Mode

বাংলাদেশ ক্ষুধা সূচক

created Yesterday, 10:00 by RakibIslam6


1


Rating

244 words
35 completed
00:00
কয়েক বছর ধারাবাহিক অগ্রগতির পর চলতি বছর বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের তিন ধাপ অবনমন কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। শুক্রবার প্রকাশিত গ্লোবল হাঙ্গার ইনডেক্স (জিএইচআই) বা বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচক ২০২৪-এ বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থানও তুলে ধরা হয়েছে। এত দেখা যায়, ক্ষুধা মেটানো সক্ষমতার দিক থেকে ১২৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪তম। বূচক অনুসারে, বাংলাদেশ বর্তমানে মাঝারি মাত্রার ক্ষুধা মোকাবিলা করছে।  
বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের এবারের স্কোর ১৯ দশমিক ৪। গত বছর বাংলাদেশের মোট নম্বর ছিল ১৯; ১২৫টি দেশের মধ্যে ঠাই হয়েছিল ৮১তম স্থানে। এর অর্থ বাংলাদেশ ক্ষধা সূচকে যতটা অগ্রগতি করেছে, অন্যান্য দেশ তার চেয়ে অকে বেশি উন্নতি করেছে। একটি দেশে অপুষ্টির মাত্রা, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের উচ্চতা অনুযায়ী কম ওজন, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের বয়স অনুযায়ী কম উচ্চতা এবং শিশুমৃত্যুর হার এই চার মানদন্ড বিবেচনায় নিয়ে ক্ষুধার মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। বৈশ্বিক, আঞ্চলিক বা জাতীয় যেকোনো পর্যায়ে ক্ষুধার মাত্রা নির্ণয় করতে এই সূচক গুলো ব্যবহার করা হয়।  
বৈশ্বিক ক্ষুধা সূচকে কোনো দেশের স্কোর শূন্য হওয়ার অর্থ সেখানে ক্ষুধা নেই। আর স্কোর ১০০ হওয়ার অর্থ সেখানে ক্ষুধার মাত্রা সর্বোচ্চ। ক্ষুধা সূচক ১০ থেকে ১৯ দশমিক এর মধ্যে থাকলে ওই দেশে মাঝারি মাত্রার ক্ষুধায় আক্রান্ত হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশ চলতি বছরের আগে ক্ষুধা মেটানো ক্ষেত্রে ধারাবাহিক উন্নতি করেছেল। ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ নেপাল ( ৬৮ তম অবস্থান) স্কোর ১৪ দশমিক ৭) শ্রীলঙ্কার (৫০ তম অবস্থান, স্কোর ১১ দশমিক ৩)। তবে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দুই দেশ ভারত পাকিস্তানের চেয়ে ক্ষুধা মেটানোর সক্ষমতায় বাংলাদেশ এগিয়ে।

saving score / loading statistics ...