Text Practice Mode
বাংলাদেশ সড়ক দুর্ঘটনা-২
created Jul 7th, 07:22 by RakibIslam6
0
217 words
23 completed
0
Rating visible after 3 or more votes
saving score / loading statistics ...
00:00
আবেদন বাড়লে আরও জটিলতা তৈরি হবে। সড়ক পরিবহন ক্ষতিপূরণ বিধিমালা অনুসারে, সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বা আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মারা গেলে ভুক্তভোগী ব্যক্তির পরিবারকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে পাঁচ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। আর গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গহানি হলে ভুক্তোভোগী ব্যক্তি পাবেন তিন লাখ টাকা। আহত কারও চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সম্ভাবনা না থাকলে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে তিন লাখ টাকা। তবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকলে পাবেন এক লাখ টাকা। বিআরটিএর চেয়ারম্যান ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য গঠিত ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, ক্ষতিপূরণ যে দেওয়া হচ্ছে, তা জানাতে গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া হচ্ছে। আর আবেদন নিষ্পত্তি দ্রুত করতে আরও লোকবল বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আরও বিআরটিএ সূত্র জানায়, বিধিমালা হওয়ার পর থেকে চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত এক বছরের বেশি সময়ে ক্ষতিপূরণের ৮৭৯টি আবেদন জমা পড়েছে। স্থায়ী অনুসন্ধান কমিটি তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে ২৭৩টি। আর্থিক সহায়তার চেক দেওয়া হয়েছে ১৯৪টি। এ পর্যন্ত ক্ষতিপূরণের তহবিলে জমা হয়েছে ১২৯ কোটি টাকা। যানবাহনের ট্যাক্স-টোকেন সংগ্রহের সময় মালিকদের কাছ থেকে বিভিন্ন হারে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে তহবিলে টাকা জমা হচ্ছে। বিআরটিএর ধারণা, সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩০ শতাংশ মানুষ সম্পদশালী। তাঁরা হয়তো ক্ষতিপূরণের আবেদন না-ও করতে পারেন। বাকি ৭০ শতাংশ আবেদন করলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে ৩০০ কোটি টাকার মতো। কিন্তু যানবাহনের মালিকের কাছ থেকে এখন যে চাঁদা আসছে, তাতে বছরে বড়জোর ১০০ কোটি টাকা উঠতে পারে।
(রাকিবুল ইসলাম-১১৫৫)
(রাকিবুল ইসলাম-১১৫৫)
